মাতৃত্ব দান যেই না ভ্রূণে সাড়া দিলে,জানালে তোমার আগমন, মাতৃগর্ভেই ছোট্ট তোমার,সযত্নে বিসর্জন! কেও যদি বা জন্ম দিল,ঢাকতে ফুর্তি সংগোপনে, মাতৃক্রোড়ের অভাব অনেক,ঠাঁই পেলে তাই ডাস্টবিনে! ফুর্তি কারোর আবেগবশে,কারোর আবার চায় না মেয়ে, বারে বারে শিকার তুমি,মায়ের আঁচল ধরতে গিয়ে! কেও বা করে পাঁচালি পড়ে,তোমার লিঙ্গ নির্ধারণ, এবোর্শন-এর পরেতে সাজায়, লক্ষীর গায়ে আভরণ! ছোট্ট তোমায় চায় না কেউই,কিন্তু সবাই গাইনি খোঁজে, সবাই নাকি মাতৃরূপে,আজও নিজের দেশকে পুজে! যাও,ছাড়ো সব তত্ত্বকথা,কেও চেনেনি তোমায় আজও, দিচ্ছি তোমায় সব অলংকার,যেমন খুশি,আজকে সাজো। পারতে তুমি শেষ হতে সেই,আস্তাকুঁড়ের আবর্জনায়, আমার কলম নয়গো কৃপণ,ভরে দেব ছন্দে তোমায়! মনে করো,করলে তুমি,তার দৃষ্টি আকর্ষণ, পায়ে হাঁটা পথিক সে এক,নয় তো কোনো আপনজন! হয়তো সে শিক্ষিত নয়,তোমায় ফেলা মায়ের মতো, মা-নামের সে যোগ্য নয়,মানসিক সে আহত! ভগবানকেও করবো ছোট,আজকে তোমায় জেতাতে, সেই পথিকের কোল খালি আজ,তোমার দেখা পাওয়াতে! ...
সত্যনারায়ণ বিশ্বাসের লেখা বাংলা কবিতা ধর্ষিত রাখিবন্ধন, বাংলা কবিতা ধর্ষিত রাখিবন্ধন, মানুষকে চেনার কবিতা, নিজের আসল রূপকে চেনো, Bangla kobita Dhorshita Rakhibandhan by satyanarayan Biswas, bengali poem Dharshita Rakhibandhan by satyanarayan biswas, best Bengali poem, valo Bangla Kobita, Bengali poem about life, truth about life, quotes about life, reality of life, bastobota, jiboner sotyota,nishthur bastob,jiboner sotyota jibon niye bangla kobita,best bengali poem,proest for rape,proest against rape,justice for girl, justice for rape victims, justice for Priyanka Reddy
ধর্ষিত রাখিবন্ধন ---- সত্যনারায়ন বিশ্বাস আঁখিকে দীপ্তেশর খুব পছন্দ, হয়তো ভালোও বাসে, হ্যাঁ হয়তো.... আঁখি যে সময়ে কলেজ থেকে ফেরে,দীপ্তেশও সেই সময়ই অফিস থেকে বাড়ি যায়। সে কারণে মাস ছয়েক ধরে দীপ্তেশ আঁখিকে ফলো করে। আঁখির বাড়ির স্টপেজ টা দীপ্তেশ এর একটা স্টপেজ আগে, আঁখিও জানত ব্যাপারটা, ওরও বেশ ভালোই লাগতো! যতই হোক, এই কম বয়সেই একটা চাকরি ওয়ালা ছেলে তার পিছু করে, এটা কি আর কম প্রাপ্তি! একদিন দীপ্তেশ যথারীতি বিকেল চারটের সময় অফিসের সামনে স্টপেজে এসে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ করে সে দেখা পায় তার অতি পরিচিত 'রাখি-বন্ধন' বাস টার, বাসটাই সেদিন প্রচুর ভিড় ছিল, হয়তো সবারই বাড়ি ফেরার তাড়া ছিল দীপ্তেশের মতোই.... অন্য দিনের মতোই দীপ্তেশ তাড়াতাড়ি বাসে উঠে একেবারে ভেতরের দিকে চলে গেল, "ঐ তো আঁখির গোলাপি চুড়িদার টা"-বেশ একটা মুচকি হাসির সাথে তার কলিগ বন্ধুদেরকে জানালো দীপ্তে...